Yes Men

ছেলেরা বিয়ে করে কিসের জন্য | তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা

ছেলেরা বিয়ে করে কিসের জন্য | তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা

Table of Contents

ছেলেরা যখন বিয়ে করে, তখন তাদের জীবনে নতুন এক অধ্যায় শুরু হয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত যা তাদের জীবনের অনেক দিককে প্রভাবিত করবে। কিন্তু ছেলেরা আসলে বিয়ে করে কিসের জন্য? তাড়াতাড়ি বিয়ে করার কি কি সুবিধা আছে?

এই ব্লগ পোস্টে, আমরা এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা ছেলেরা বিয়ের মাধ্যমে কী কী লাভ পেতে পারে সে সম্পর্কে আলোচনা করব, এবং তাড়াতাড়ি বিয়ে করার কিছু সম্ভাব্য সুবিধাও তুলে ধরব। চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক, ছেলেরা বিয়ে করে কিসের জন্য এবং তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা কি?

ছেলেরা বিয়ে করে কিসের জন্য | তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা

অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়?

অল্প বয়সে বিয়ে করার ফলে দ্রুত সন্তান নেয়ার চাপ আসবে না। সন্তান জন্মের পর তাদের পড়াশোনা নিয়ে প্রথম থেকেই ভাবতে হবে না। স্বামী-স্ত্রী দু’জন প্রেমিক-প্রেমিকা হয়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। বেশি অভিজ্ঞতা লাভ হয়। ৩০ বছরের আগে বিয়ে করলে অনেকটা বেশি সময় দু’জনে একসঙ্গে কাটানো যেতে পারে। তাছাড়া, একসঙ্গে কাটানো সময়গুলো তাদের মধ্যে ভালোবাসা এবং বিশ্বাসকে আরও মজবুত করবে। কম বয়সে বিয়ে করলে একে অপরের স্বপ্ন এবং আকাঙ্ক্ষাগুলোকে খুব ভালোভাবে বোঝা সম্ভব হয়। এমনকি, যৌথভাবে নতুন কিছু শিখতে এবং নিজেদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনকে গড়ে তুলতে পারে। এতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমর্থন বৃদ্ধি পায়, যা পরবর্তীতে সংসার জীবনের নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সাহায্য করে।

ছেলেরা বিয়ে করে কিসের জন্য?

ছেলেরা বিয়ে করে শুধুমাত্র সেক্সের জন্য নয়। সম্পর্কের ক্ষেত্রে সেক্স একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলেও, এটি সম্পর্কের মূল উদ্দেশ্য নয়। ছেলেরা বিয়ে করে ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, এবং জীবনের প্রতিটি ধাপে একজন সঙ্গী পাওয়ার জন্য। একজন সঙ্গীর সঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগ করে নেওয়া, মানসিক সহায়তা পাওয়া এবং একসঙ্গে ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য বিয়ে করে। মেয়েরা বিয়ে করে শুধুমাত্র ভরণপোষণ পাওয়ার জন্য নয়। তারা ভালোবাসা, সম্মান এবং জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে একজন সঙ্গীর সহায়তা পাওয়ার জন্য বিয়ে করে। মেয়েরাও চায় তাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য একজন সমর্থনকারী সঙ্গী এবং তাদের ভালোবাসা ও সম্মানের সম্পর্ক গড়ে তোলা। বিয়ে একটি পবিত্র সম্পর্ক, যেখানে দুজন মানুষ একসঙ্গে জীবনের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নেয় এবং একে অপরের জন্য পরিপূর্ণতা আনে।

ছেলেরা বিয়ে করে কিসের জন্য | তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা

বিয়ে করলে কি কি রোগ ভাল হয়?

আধুনিক গবেষণা অনুযায়ী, বিয়ে মানুষের শরীরকে অনেক রোগ থেকে সুরক্ষা দিতে সাহায্য করে। চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা মনে করেন, বিয়ে অনেক রোগের প্রাকৃতিক মহৌষধ হিসেবে কাজ করে। সেগুলো হচ্ছে –

হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমায়

বিয়ে, ভালোবাসা এবং সঙ্গীর সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক হৃদযন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। ফিনল্যান্ডের টুরকু ইউনিভার্সিটির প্রধান গবেষক ড. আইনো লাম্মিনটাউস্তার গবেষণায় দেখা গেছে যে, বিবাহিত বা কোনো সম্পর্কের মধ্যে থাকা নারী ও পুরুষের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা নিঃসঙ্গ মানুষের চেয়ে অনেক কম। সঙ্গীর নিবিড় সঙ্গ এবং নতুন পরিবারের আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ভালো সম্পর্কের কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়। পরিবারের সঙ্গে থাকলে মন উৎফুল্ল থাকে এবং মানসিক চাপ ভাগাভাগি করা যায়, যা হৃদযন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।

স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় 

আমেরিকান স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশনে প্রকাশিত এক রিপোর্টে বলা হয়, অবিবাহিতদের চেয়ে বিবাহিতদের বড় ধরনের স্ট্রোকের ঝুঁকি ৬৪% কম। ইসরায়েলের তেলআবিব ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ইউরো গোল্ডবার্ট তার গবেষণায় পেয়েছেন, পুরুষদের মধ্যে যারা বিবাহিত জীবনে অসুখী তাদের তুলনায় সুখী বিবাহিতদের স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩.৬% কম। এই তথ্য থেকে স্পষ্ট হয় যে বিবাহিত জীবনে থাকা মানুষের স্ট্রোকের ঝুঁকি অবিবাহিতদের তুলনায় অনেক কম।

বিষন্নতা কমায় 

শরীর সুস্থ রাখতে মানসিক প্রশান্তি জরুরি। একাকিত্বের কারণে মানুষ বিষন্নতায় ভোগে। বিষণ্নতা শনাক্ত ও দূর করতে একজন সঙ্গীর ভূমিকা অপরিসীম, যিনি সব সময় পাশে থাকবেন এবং যার সাথে সবকিছু শেয়ার করা যাবে। সঙ্গীর সহানুভূতি এবং ভালোবাসা বিষন্নতা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে।

ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় 

এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েও বিবাহিত তাদের আরোগ্যের সম্ভাবনা ২০% বেশি, যা কেমোথেরাপির থেকেও কার্যকর। স্থিতিশীল সম্পর্ক ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে উৎসাহ জোগায় এবং ঝুঁকির কাজ থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে, যেমন মদ্যপান, ধূমপান, এবং মাদকসেবন।

মানসিক চাপ কমায়

মানসিক চাপ শরীরে স্ট্রেস হরমোনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, যা অবিবাহিতদের শরীরে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত মানসিক চাপ হজমের সমস্যাসহ নানা শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে। বিবাহিতদের শরীরে স্ট্রেস হরমোনের প্রভাব কম হয়, ফলে তারা মানসিক চাপ থেকে সুরক্ষিত থাকে।

হাড় শক্ত হয় 

বিয়ে শরীরের হাড় মজবুত করে এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমায়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সুখী দাম্পত্য জীবন মহিলাদের হাড়ের খনিজ ঘনত্ব ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর ঝুঁকি কমায় 

গবেষণায় দেখা গেছে, তালাকপ্রাপ্ত নারী ও পুরুষরা বিবাহিতদের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকে। বিয়ে দুটি মানুষকে পাশাপাশি রাখে এবং এসব ঝুঁকি কমায়।

স্মৃতিভ্রংশ ঝুঁকি কমায়

শান্তিময় দাম্পত্য শরীরে বার্ধক্যের ছাপ দেরিতে ফেলে। গবেষণায় দেখা গেছে, তালাকপ্রাপ্ত এবং পুনরায় বিবাহিত না হওয়া মানুষের স্মৃতিভ্রংশের ঝুঁকি বেশি। বিবাহিত জীবন স্মৃতিশক্তি হ্রাস কমাতে সাহায্য করে।

অসুখ থেকে মুক্তি দেয়

গবেষণায় দেখা গেছে, সুখী দম্পতিদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা, এবং ফাইব্রোমাইলজিয়ার মতো অসুখ হয় না। বিবাহিত জীবন অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেয়।

ভালো ঘুম হয়

বিবাহিতদের অবিবাহিতদের তুলনায় শান্তির ঘুম হয়। ইউনিভার্সিটি অব পিটসবার্গ-এর মনোবিজ্ঞানী ওয়েন্ডি ট্রক্সেল গবেষণায় পেয়েছেন, বিবাহিত নারীদের ১০% বেশি শান্তির ঘুম হয়। সুখী বৈবাহিক সম্পর্ক ভালো ঘুমের সহায়ক হতে পারে।

আয়ু বাড়ায়

মধ্য ও বৃদ্ধ বয়সে একজন সঙ্গী অকালমৃত্যু থেকে বাঁচায়। অবিবাহিতদের তুলনায় বিবাহিতদের অকালমৃত্যুর সম্ভাবনা কম থাকে। ডুইক ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. ইলিএন সিয়েগলার এবং তার দল গবেষণায় পেয়েছেন, বিয়ে জীবনে ১০ বছর পর্যন্ত আয়ু বাড়াতে পারে।

ভালো ব্যায়াম

বৈবাহিক জীবনের শারীরিক সম্পর্ক উত্তম ব্যায়াম হিসেবে গণ্য হয়। সেক্সের সময় প্রতি মিনিটে ৫ ক্যালোরি ক্ষয় হয়, যা টিভি দেখার চেয়ে চার গুণ বেশি। এটি হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করে এবং বিভিন্ন পেশির ব্যায়াম হয়।

তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা

অল্প বয়সে বিয়ে করলে যেসব উপকারিতা পাবেন সেগুলো হচ্ছে –

  • পরিবারের সঙ্গে ভালভাবে থাকা: বয়স অল্প থাকলে সব কিছুই শেখার ইচ্ছে থাকে। একে অপরকে আরও ভালোভাবে বোঝা যায় এবং একে অপরকে সমর্থন করা সহজ হয়।
  • স্বাস্থ্যগত উপকারিতা: অল্প বয়সে বিয়ে করলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং মানসিক চাপ কম হয়। একসঙ্গে থাকার ফলে সুখী ও সুস্থ জীবনযাপন করা সহজ হয়।
  • অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা: একসঙ্গে জীবন শুরু করলে আর্থিকভাবে বেশি স্থিতিশীল হওয়া যায়। দুইজন মিলে কাজ করে অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধান করা সহজ হয়।
  • সামাজিক সমর্থন: অল্প বয়সে বিয়ে করলে পরিবার ও বন্ধুদের কাছ থেকে বেশি সমর্থন পাওয়া যায়। সমাজের সঙ্গে আরও ভালোভাবে মিশে থাকা সম্ভব হয়।
  • বাচ্চা পালনের সুবিধা: অল্প বয়সে বিয়ে করলে ভবিষ্যতে বাচ্চাদের সঠিকভাবে বড় করা সহজ হয়। বয়স্ক বাবা-মায়ের তুলনায় তরুণ বাবা-মা আরও উদ্যমী ও শক্তিশালী হয়ে থাকেন।
  • যৌথ জীবন উপভোগ করা: অল্প বয়সে বিয়ে করলে যৌথ জীবন উপভোগ করার সুযোগ বেশি থাকে। জীবনের ছোট ছোট মুহূর্তগুলি একসঙ্গে কাটানো যায় এবং স্মৃতি তৈরি করা যায়।

বিয়ে না করলে কি কি সমস্যা হয়?

বিবাহ না করলে মানুষ পারিবারিক সম্পর্ক ও সমন্বয়ের অভাবে পড়ে যায় এবং পারিবারিক সম্পর্ক ও সম্প্রদায়ের সমর্থন পাওয়া কঠিন হয়। এছাড়া, বিবাহ একটি আর্থিক সংস্কার যা মানুষের আর্থিক স্থিতির উন্নতি করে। বিয়ে না করলে মানুষ আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এবং আর্থিক সম্পদ ও সুখের অভাব অনুভব করতে পারে। এছাড়াও, একা জীবন যাপন করলে অনেক সময় মানসিক ও শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিবাহিত জীবনে একজন সঙ্গীর সাথে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করা যায় যা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়া, সামাজিক অনুষ্ঠানে একা থাকা বা পরিবার ছাড়া থাকার ফলে সামাজিক বিচ্ছিন্নতা অনুভূত হতে পারে।

ছেলেরা বিয়ে করে কিসের জন্য | তাড়াতাড়ি বিয়ে করার উপকারিতা

বেশি বয়সে বিয়ে করলে কি হয়?

বেশি বয়সে বিয়ে করার কিছু জটিলতা থাকে যা সম্পর্কের মানিয়ে নেওয়া থেকে শুরু করে শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আসতে পারে। এখানে কিছু প্রধান সমস্যার কথা আলোচনা করা হলো

পার্টনারের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়

বেশি বয়সে বিয়ে করার অর্থ হল, আপনি ইতিমধ্যে একটি নির্দিষ্ট জীবনযাত্রার সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। নতুন কোনও মানুষের সঙ্গে একসঙ্গে থাকতে গেলে স্বাভাবিকভাবেই সমস্যা হতে পারে। এই জটিলতা কাটাতে নিজেদের কিছুটা বেশি সময় দিতে হবে এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়াতে হবে।

নিজেদের এক্সপ্লোর করা যায় না

প্রতিটি সম্পর্কের কিছু দায়-দায়িত্ব এবং চাওয়া-পাওয়া থাকে। সঠিক বয়সে বিয়ে করলে এই জিনিসগুলি প্রকাশ করা সহজ হয়। বেশি বয়সে এই চাওয়া-পাওয়া প্রকাশ করতে না পারলে সমস্যা তৈরি হতে পারে এবং সম্পর্কের ভিত ঠিকমতো তৈরি হয় না।

সঙ্গী নির্বাচন ঠিকমতো করা যায় না

কম বয়সে বিয়ে করলে সঙ্গী নির্বাচনের জন্য বেশি বিকল্প থাকে। তবে বয়স বাড়লে সেই বিকল্প কমতে থাকে। অনেকেরই এই পর্যায়ে এসে বিয়ে হয়ে যায়, ফলে সঙ্গী নির্বাচনের বিকল্প কমে যায়।

শারীরিক ঘনিষ্ঠতায় অনীহা থাকতে পারে

বেশি দিন একা থাকার পর একটা বয়সের পর বিয়ে করলে শারীরিক ঘনিষ্ঠতায় তেমন মন থাকে না। কিন্তু ইন্টিমেসি একটি সম্পর্কের জন্য খুবই জরুরি, যা মানসিক ও শারীরিক বন্ধন জোরদার করতে সাহায্য করে। তাই এই বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে।

প্রেগন্যান্সিতে সমস্যা হতে পারে

মহিলাদের ৩০ বছর বয়স পেরনোর পর থেকেই একের পর এক শারীরিক জটিলতা তৈরি হয়। এই পরিস্থিতিতে অনেক সময় প্রেগন্যান্সিতে সমস্যা হতে পারে। তাই সতর্ক থাকা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সমাধান এবং পরামর্শ

এইসব সমস্যার সমাধান পেতে নিজেদের মধ্যে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। যেকোনো সম্পর্কের জন্য বোঝাপড়া এবং পারস্পরিক সমঝোতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিজেদের চাওয়া-পাওয়া নিয়ে স্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে এবং সেগুলো পার্টনারের সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে। তাছাড়া শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে হবে, যাতে সম্পর্ক সুস্থ এবং সুখী থাকে।

আমাদের কাছ থেকে কেন সেবা নিবেন?

ইয়েস মেন কম খরচে পুরুষদের স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য ইউরোপ থেকে আমদানিকৃত উন্নত মানের পেলভিক স্টিমুলেশন, শক ওয়েভ থেরাপি, আকুপাংচার , আরটিএমএস (rTMS) ও পি ই এম এফ (PEMF) দিয়ে দ্রুত বীর্যপাত, যৌন আকাঙ্ক্ষা, ইরেকটাইল ডিসফাংশন, পেরোনিস ডিজিজ, প্রস্টেটাইটিস, প্রোস্টেট ক্যান্সার, প্রোস্টেট এনলার্জমেন্ট, প্রস্রাব সম্পূর্ণ না হওয়া, মল ধরে রাখতে না পারা, কোষ্ঠকাঠিন্য , ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (আইবিএস) এবং ঘন ঘন প্রস্রাবের চিকিৎসা করানো হয়ে থাকে। যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান পেতে ভিসিট করুণ “ইয়েস মেনে”। উত্তরা শাখায় অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন- +8801305301247. এবং বনানী  শাখায় অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন- +8801753631846.

আরও জানুন: কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা জেনে নিন!!

আরও জানুন: ইউরিন ইনফেকশন হলে কি করা উচিত?। ইউরিন ইনফেকশন হলে করণীয়

তথ্য সূত্র

Today – The reason why men marry some women and not others

Huff Post – 15 Truthful Reasons Men Want To Get Married 

IFS – Why Men Resist Marriage Even Though They Benefit the Most From It

Survey Center on American Life – Is Marriage Better for Men?

সাধারণ জিজ্ঞাসা

নারীকে বিয়ে করলে পুরুষের লাভ হয় কারণ এতে সে ভালোবাসা, সমর্থন, এবং জীবনের সঙ্গী পায়।

ইসলামে মেয়েদের বিয়ের বয়স হলো যখন তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক হয় এবং নিজে সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়।

তাড়াতাড়ি বিয়ে বা দেরিতে বিয়ে করা ভালো কিনা, তা নির্ভর করে ব্যক্তির জীবন পরিস্থিতি এবং মানসিক প্রস্তুতির উপর।

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top