Yes Men

হানি নাট খাওয়ার নিয়ম | হানি নাট এর উপকরণ কি?

হানি নাট খাওয়ার নিয়ম | হানি নাট এর উপকরণ কি?

হানি নাট খাওয়ার নিয়ম এবং হানি নাট এর উপকরণ নিয়ে আজকের এই আলোচনায় আপনাদের স্বাগতম। হানি নাট হল একটি পুষ্টিকর মিশ্রণ যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থাৎ পেট খালি থাকলে এই মিশ্রণ সুন্দরভাবে পাচন ক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে এবং শরীরে সঠিক মাত্রায় পুষ্টি সরবরাহ করে। সাধারণত প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অথবা খাবার খাওয়ার ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর ১ অথবা ২ চামচ হানি নাট খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। হানি নাটের একটি প্যাকেজে সাধারণত কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, পেস্তাবাদাম, আখরোট, অ্যাপ্রিকট, মাবরুম খেজুর, আজওয়া খেজুর, কিশমিশ ইত্যাদি থাকে। দাম ও চাহিদাভেদে অনেকেই আলুবোখারা, তিল, সূর্যমুখীর বীজ, চিয়া সিডের মতো বীজও দেন। এর সঙ্গে মেশানো হয় মধু।

এই মিশ্রণটি শুধু স্বাদে নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। বাদাম ও শুকনো ফলের সঙ্গে মধু মেশানোর ফলে এটি শক্তির একটি বড় উৎসে পরিণত হয়, যা আপনার দৈনিক চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে। কাজুবাদাম ও কাঠবাদাম প্রোটিন, ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। পেস্তাবাদাম ও আখরোট মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে এবং মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। খেজুর ও কিশমিশ প্রাকৃতিক চিনি সরবরাহ করে, যা তাড়াতাড়ি শক্তি দেয় এবং দীর্ঘক্ষণ ধরে এনার্জি বজায় রাখে। এছাড়াও পুরুষদের যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে হানি নাট এর উপকারিতা অনেক।

হানি নাট খাওয়ার নিয়ম | হানি নাট এর উপকরণ কি?

হানি নাট খেলে কি হয়? হানি নাট খাওয়ার উপকারিতা কি?

হানি নাটের অনেক উপকারিতা রয়েছে। নিচে হানি নাট খেলে কি হয়? হানি নাট খাওয়ার উপকারিতা কি? বর্ণনা করা হলো —

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

আমাদের দেহকে বিভিন্ন রোগের সাথে লড়াই করার ক্ষমতা দেয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। আমরা যে খাবারগুলো প্রতিদিন খাই, সেগুলোর মধ্যে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান এই ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে যদি দেখা যায়, তাহলে বোঝা যাবে যে হানি নাটে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। বিশেষ করে, মধু এই উপাদান সরবরাহের একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম। আর যখন মধুর সাথে বাদাম মেশানো হয়, তখন এই পুষ্টিগুণ আরও বেড়ে যায়, যা আমাদের দেহকে আরও শক্তিশালী এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও শক্তি

শরীরের পুষ্টিগুণ নিশ্চিত করতে হলে আমাদের এন্টিঅক্সিডেন্ট এর পাশাপাশি, শর্করা, আমিষ, ফ্যাট, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন ইত্যাদি উপাদানের প্রয়োজন পড়ে। প্রতিটি হানি নাট মিশ্রণ শরীরের পুষ্টি ও শক্তি সরবরাহ করার কারখানা হিসেবে বিবেচিত হয়। কারণ এখানে একই সাথে সকল ধরনের উপাদান পাওয়া যায়।

স্মৃতিশক্তি ও কার্য দক্ষতা বাড়ায়

স্মৃতিশক্তি ও কার্যদক্ষতা বাড়ানোর জন্য আমাদের দেহকে সঠিক পরিমাণে উপকারী পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করতে হয়। এই দিক থেকে যদি ভাবি, তাহলে দেখা যায় হানি নাট এই সকল পুষ্টি উপাদান প্রচুর পরিমাণে সরবরাহ করে। তাই, নিয়মিত হানি নাট খেলে শরীরের দুর্বলতা দ্রুত কেটে যায় এবং মস্তিষ্কের নিউরনগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা আমাদের স্মৃতিশক্তি এবং কার্যদক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে।

ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে

উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করার পেছনে দায়ী থাকে এলডিএল কোলেস্টেরল। হানি নাটে থাকা উপাদান গুলো রক্তের এই দূষিত কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ করে। এতে অতিরিক্ত শর্করা না জমার কারণে রক্ত চলাচল স্বাভাবিকভাবে হয়।

যৌবন ধরে রাখে

চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ার কারণ হল দুর্বলতা। হানি নাট এই দুর্বলতা দূর করতে সহায়তা করে। নিয়ম করে নিয়মিত এই মিশ্রণ গ্রহণ করলে শরীরে থাকা দুর্বলতা দ্রুত হ্রাস পায়। অন্যদিকে চেহারায় বয়সের ছাপ কমতে থাকে এবং তরুণতা প্রজ্বলিত হয়।

ইমিউনিটি সিস্টেম বুষ্টআপ করে

যখন দেহে সঠিক মাত্রায় রক্ত চলাচল করে, তখন আমাদের ইমিউনিটি সিস্টেম আরও কার্যকর হয়ে ওঠে। আপনি নিশ্চয় খেয়াল করেছেন, কিছু কিছু খাবার খাওয়ার পর শরীরে এক ধরনের উত্তেজনা অনুভূত হয় এবং হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। হানি নাট এমনই একটি খাবার, যা খেলে দ্রুত শরীর চাঙ্গা হয়ে ওঠে এবং ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।

বীর্য এর কোয়ালিটি বৃদ্ধি করে

আমরা জানি প্রজনন রক্ষা করার জন্য পুরুষের সিমেনে শুক্রাণুর সংখ্যা বেশি থাকতে হয়। অন্যদিকে সেগুলো আবার সুস্থ এবং সবল হতে হয়। নিয়মিত হানি নাট গ্রহণ করলে সিমেন উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং এর কোয়ালিটি উন্নত হয়।

ঘুমের সমস্যা দূর করে

আপনি নিশ্চয় খেয়াল করেছেন, যখন আপনার শরীর দুর্বল বা ক্লান্ত থাকে তখন ঘুম বেশি পায়। হানি নাট শরীরের এই ক্লান্তি দূর করে এবং মানসিকভাবে আপনাকে সুস্থ রাখে। ফলে, ঘুমের সমস্যা যেমন দূর হয়, তেমনি অতিরিক্ত ঘুম কমে গিয়ে স্বাভাবিক ঘুমের ছন্দ ফিরে আসে।

দাঁতের গোড়া মজবুত করে

দাঁতের গোড়া এবং হাড় মজবুত করার ক্ষেত্রে হানি নাটের তুলনা নেই। এতে থাকা পুষ্টি উপাদান নড়বড়ে দাঁতের মাড়িকে শক্ত করে এবং ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। তাছাড়া, দাঁতের সামগ্রিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে হানি নাট খুব দ্রুত কাজ করে, যা আপনার হাসিকে আরও উজ্জ্বল এবং সুস্থ রাখে।

রক্ত স্বল্পতা দূর করে

রক্ত স্বল্পতা একটি শরীরের জন্য অনেক বড় খারাপ খবর, কারণ এটি শরীরকে ধীরে ধীরে নিস্তেজ করে দেয় যা মৃত্যুর কারণও হতে পারে। তাই, এই সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া খুবই জরুরি। নিয়মিত হানি নাট খেলে এই সমস্যা দ্রুত সমাধান হয়, যা শরীরকে পুনরায় প্রাণবন্ত করে তোলে এবং আপনাকে সুস্থ রাখে।

কিডনি ও লিভার ঠিক রাখে

কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখা অত্যন্ত জরুরি। হানি নাটে থাকা উপাদানগুলি কিডনি ও লিভারের সমস্যার সমাধানে কার্যকর। নিয়মিত এই মিশ্রণ গ্রহণ করলে আপনি পেট ও কিডনির বিভিন্ন সমস্যার থেকে অনেকটাই দূরে থাকতে পারবেন।

হানি নাট খাওয়ার নিয়ম | হানি নাট এর উপকরণ কি?

আরও জানুন: পিনাট বাটার খাওয়ার উপকারিতা কি? এটি খেলে কি ওজন বাড়ে?

হানি নাট রেসিপি এবং হানি নাট তৈরি করতে কি কি লাগে?

হানি নাটের বিশেষত্ব হচ্ছে এতে ইচ্ছে মত ড্রাই ফুড যোগ করা যায়, যা পুরো মিশ্রণের পুষ্টিগুণ বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্য উপকারিতা বয়ে আনে। এখানে হানি নাট তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ এবং তাদের গুণাগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো —

কাজু বাদাম

কাজু বাদাম খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনি এর পুষ্টিগুণও অনেক। সাধারণত এই বাদামে প্রোটিন, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে। এগুলো দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে, রক্ত উৎপাদন বাড়ায় এবং হাড় মজবুত করে।

কাঠ বাদাম

কাঠ বাদাম দেখতে অনেক সুন্দর হয় এবং এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা রক্ত উৎপাদন বাড়ায় এবং ধমনি প্রসারিত করে, ফলে দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়।

পেস্তা বাদাম

পেস্তা বাদাম একটি উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত বাদাম, যা মাঝারি আকারের ও সবুজ রঙের হয়। এই বাদামে পরিমিত মাত্রায় ক্যালসিয়াম, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, পটাশিয়াম, ভিটামিন এবং খনিজ থাকে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।

চিনা বাদাম

চিনা বাদাম হানি নাটের অন্যতম প্রধান উপাদান, যা উচ্চ প্রোটিনযুক্ত এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে ও স্নায়ু চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

খাঁটি মধু

খাঁটি মধুর গুণাগুণ বলে শেষ করা যাবে না। এটি আমাদের দেহের জন্য মহৌষধি হিসেবে কাজ করে, কারণ এতে আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে। হানি নাট খাঁটি মধু ছাড়া অসম্পূর্ণ।

চিয়া সিড

চিয়া সিড একটি সুপার খাবার, যা প্রচলিত সকল খাদ্য উপাদানের থেকে বেশি পুষ্টি উপাদান ধারণ করে। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। যখন এই উপকরণ মধুর সাথে মেশানো হয়, তখন এর উপকারী দিক আরও বৃদ্ধি পায়।

পাকিস্তানি কালো কিশমিশ

পাকিস্তানি কালো কিশমিশ রক্ত পরিষ্কার করে ও দেহের টক্সিন পদার্থ বের করতে সাহায্য করে।

মাবরুম খেজুর

মাবরুম খেজুর খেতে অনেক সুস্বাদু এবং এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, সি ও কে রয়েছে। তাছাড়া এতে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপাদানও রয়েছে।

আখরোট

আখরোট দেহের জন্য অনেক উপকারী এবং এতে থাকা প্রোটিন ও ফ্যাট আমাদের শরীরের জন্য উপকারী।

সাদা কিশমিশ

সাদা কিশমিশ সাধারণত আঙুর শুঁকিয়ে তৈরি করা হয়, ফলে এতে পুষ্টি উপাদান আরও বৃদ্ধি পায়।

মিষ্টি কুমড়ার বীজ

মিষ্টি কুমড়ার বীজ কোলেস্টেরল মুক্ত এবং প্রোটিনের ভালো উৎস। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, জিংক, আয়রন, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

সূর্যমুখী ফুলের বীজ

সূর্যমুখী ফুলের বীজ একটি স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উপাদান, যা দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেল ও স্বাস্থ্যকর চর্বি সরবরাহ করে।

মিষ্টি আলুবোখারা

মিষ্টি আলুবোখারা রক্ত পরিষ্কার করে ও রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে, যা আমাদের হার্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ড্রাই কিউই ফল

ড্রাই কিউই ফল ত্বক ও চুলের যত্নে ভালো কাজ করে এবং খেতেও সুস্বাদু।

ড্রাই জাম্বুরা

ড্রাই জাম্বুরা উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে।

খোরমা খেজুর

খোরমা খেজুর অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, আয়রন, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। এটি শরীরে যৌন উত্তেজনা বাড়ায় এবং যৌন স্বাস্থ্য পরিচর্যা করে।

সাদা তিল

সাদা তিল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ ধারণ করে।

কালোজিরার দানা

কালোজিরার পুষ্টিগুণ অসাধারণ, যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যা দূর, ত্বকের সুস্বাস্থ্য এবং আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে সহায়ক।

চেরি ফল

চেরি ফল দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ভালো কাজ করে। এতে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও জিংক সহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে।

অ্যাপ্রিকট

অ্যাপ্রিকট দৃষ্টি শক্তি ও হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং উচ্চমাত্রার পুষ্টিগুণ বহন করে।

ত্বীন ফল

ত্বীন ফলে রয়েছে প্রাকৃতিক মিষ্টতা এবং মসৃণ টেক্সচার, যা খাওয়ার সময় মুখে এক অনন্য স্বাদ এনে দেয়। এই ফলের গুণাগুণের জন্য এটি কোরআনেও উল্লেখিত হয়েছে এবং বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে এর ব্যবহার লক্ষ্য করা হয়।হানি নাটের মূল একটি উপাদান হচ্ছে ত্বীন ফল।

ওয়াটারমেলন সিড

তরমুজের বীজ প্রাকৃতিক যৌন উত্তেজক হিসেবে পরিচিত এবং এতে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল দেহের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে।

নারিকেল চিড়া

নারিকেল চিড়া স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের ভালো উৎস, যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

সাকুরা

সাকুরা মাল্টিভিটামিন হিসেবে কাজ করে এবং এটি মুখের রুচি বৃদ্ধি করে ও মানসিক স্বাস্থ্য স্বাভাবিক রাখে।

থাই বাদাম

থাই বাদাম রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

এই সব উপাদান একত্রিত করে তৈরি করা হয় সুস্বাদু ও পুষ্টিকর হানি নাট। আপনি চাইলে আপনার পছন্দমতো ড্রাই ফ্রুটস যোগ করতে পারেন এবং তৈরি করতে পারেন নিজের মতো করে স্বাস্থ্যসম্মত হানি নাট।

হানি নাট খাওয়ার নিয়ম | হানি নাট এর উপকরণ কি?

ছেলেদের হস্ত মৈথুনের কত দিন পর করা উচিত? বীর্য ফেললে কি হয়? তা জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন

হানি নাট কখন খেতে হয়?

নাট খাওয়ার সঠিক সময় এবং উপকারিতা নিয়ে ভাবছেন? চলুন জেনে নেই কখন খেতে হবে হানি নাট। সাধারণত, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অথবা খাবার খাওয়ার ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর ১ অথবা ২ চামচ হানি নাট খাওয়া বেশি উপকারী। হানি নাটে প্রাকৃতিক চিনি থাকে যা আমাদের শরীরে দ্রুত শক্তি যোগায় এবং দিনের শুরুতে মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে।

সকালে খালি পেটে হানি নাট খেলে এটি হজম প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে এবং পেটের সমস্যা দূর করে। খাবার খাওয়ার ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর হানি নাট খাওয়া আরও একটি ভালো সময়। এটি আমাদের শরীরের জন্য অতিরিক্ত পুষ্টি যোগায় এবং মেটাবলিজম বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে করে আমরা খাবারের পর আমাদের শরীরকে আরও শক্তিশালী এবং কর্মক্ষম রাখতে পারি।

সুস্থ জীবনযাপনের জন্য প্রতিদিন কিছু সময় নিজের প্রতি যত্ন নেয়া জরুরি। তাই, নিয়মিত হানি নাট খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং সুস্থ থাকুন।যাদের যৌন ইচ্ছা বা যৌন দূর্বলতায় ভূগছেন তারা নিয়মিত হানি নাট খেতে পারেন। সেক্স ড্রাইভ বৃদ্ধি করতে এবং যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান পেতে যোগাযোগ করুন “ইয়েস মেন” ক্লিনিকে। বনানী  শাখায় অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন- +8801753631846. এবং উত্তরা শাখায় অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন- +8801305301247. 

 

তথ্যসূত্র

Nuts Pick – A Match Made in Nature: The Benefits of Combining Honey and Nuts

Observerbd – Honey & Nuts: A nutrient-packed blend for a healthy lifestyle

Herzindagi – 5 Health Benefits Of Consuming Honey-Soaked Nuts Regularly

Pure Heart – Benefits Of Dry Fruits With Honey

Farm Fresh Nuts – Are Honey Glazed Nuts Healthy?

الفوائد-العسل-بالمكسرات – The amazing benefits of nuts with honey  

সাধারণ জিজ্ঞাসা

হানি নাট এর দাম বিভিন্ন দোকানে ভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণত এক প্যাকেটের দাম ৬০০-১২০০ টাকার মধ্যে হয়।

হানি নাটস খাওয়া হয় কারণ এগুলো সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর, বিশেষ করে দ্রুত এনার্জি পেতে।

হানি নাটস অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়তে পারে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে।

হানি নাটস এর ইংরেজি হলো "Honey Nuts"

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top